চাকরি না দিলে স্বে’চ্ছামৃ’ত্যু, মমতাকে হু’মকি; বাংলার বেকার চাকুরি প্রার্থীদের। দরজায় কড়া নাড়ছে; পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন। নিজের গদি বাঁচাতে ম’রিয়া; রাজ্যের শাসকদল। ইতিমধ্যেই পূরণ করতে না পারা একাধিক প্রতিশ্রুতি; ভোটের আগে যেন তেন প্রকারেন পূরণ করতেই হবে; সেই লক্ষ্যে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে রাজ্য সরকার। মমতার সরকারের দশ বছরের শাসনকালে; চাকরি নিয়ে বারে বারে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষো’ভ উ’গরে দিয়েছে বাংলার যুব সমাজ। এসএসসি হোক বা টেট দুই ক্ষেত্রেই উত্তীর্ণ হয়েও নিয়োগ না হওয়ায়; এমনিতেই পরীক্ষার্থীদের রো’ষের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকারকে। চাকরি না দিলে স্বে’চ্ছামৃ’ত্যু, এবার মমতাকে হু’মকি দিয়ে একথাই স্পষ্ট করে দিলেন বাংলার বেকার চাকুরিপ্রার্থীরা।
চাকরির বদলে ভাতা দিয়ে পরীক্ষার্থীদের মুখ বন্ধ করতে চেয়েছে সরকার, অভিযোগ উঠেছে। এবার আর ভাতা নয়; চাকরি চাই; রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্যে সেই কথাই আরও একবার স্পষ্ট করে দিল বাংলার যুব সম্প্রদায়। চাকরি না পেলে তারা স্বে’চ্ছামৃ’ত্যু পথে হাঁটবে; বলেও এদিন হু;মকি দেয় রাজ্যের বেকার চাকরিপ্রার্থীরা।
আরও পড়ুনঃ “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চো’র, ডা’কাত, কয়লা মা’ফিয়া”, ভাইপো নয় নাম করেই আ’ক্রমণ
‘দেড় হাজার টাকার ভাতা নয়, কর্ম সংস্থান চাই’; প্ল্যাকার্ড হাতে এভাবেই মঙ্গলবার সকালে শূন্যপদে নিয়োগের দাবিতে বি’ক্ষোভে নামেন; হাজার হাজার বেকার যুবক-যুবতী।মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় অল বেঙ্গল ইউথ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে; হাজার হাজার বি’ক্ষোভকারীরা শিয়ালদহ চত্বরে জমায়েত করেন। এদিন চাকরি প্রার্থীরা একাধিক দাবিতে; শিয়ালদহে জমায়েত করে বি’ক্ষোভ দেখান।
শিয়ালদহ থেকে রানি রাসমণি পর্যন্ত মিছিল করতে চেয়েই; বি’ক্ষোভ শুরু করে তারা। তবে পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায়; রাস্তার ওপর বসেই তারা বি’ক্ষোভ দেখাতে থাকে। রাজ্য সরকারের কাছে তাঁদের দাবি; দেড় হাজার টাকার যুবশ্রী ভাতা নয়; সরকার তাদের চাকরি দিক। শুধু তাই নয়, চাকরি না দিলে আগামি দিনে তারা; রাজ্য সরকারকে ভোট দেবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে।